এই ব্লগটি সন্ধান করুন

জিজ্ঞাসা ও জবাব ১ম -৫ম খন্ড pdf - ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রহঃ

 





1: জিজ্ঞাসা ও জবাব ১ম খণ্ড pdf
প্রতিটি মাসআলায় কুরআন ও সুন্নাহর দলীল খুঁজে বের করা অনেক কঠিন কাজ । তা আরও কঠিন হয় যখন তা তাৎক্ষনিক কোথাও উপস্থাপন করতে হয়। এ কাজ সবার দ্বারা হয়ে উঠে না। একাজ কেবল ফকীহগণের। যাদেরকে আল্লাহ তাঁর বিশেষ নেয়ামত দিয়ে সিক্ত করেছেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “আল্লাহ যার কল্যাণ চান তাকে তিনি ফিকহের জ্ঞান দান করেন ।”(বুখারী: ৭১; মুসলিম: ১০৩৭) এ ফকীহগণকে এ জন্যই ক্ষণজন্মা পুরুষ বলা হয়ে থাকে। ইমাম আবু হানীফা, ইমাম মালেক, ইমাম শাফে'ঈ ও ইমাম আহমদ রাহিমাহুমুল্লাহসহ উম্মতের সে সব ব্যক্তিবর্গকে আল্লাহ তা'আলা তাঁর বিশেষ নে'আমত হিসেবে আমাদের জন্য প্রদান করেছেন। তাদের মর্যাদা যারা বুঝে না তারা নিজেরাই অজ্ঞ, জ্ঞানীদের কাতারে তাদের কোনো স্থান নেই ।

প্রত্যেক যুগে ও এলাকায় এক বা একাধিক থাকা বাঞ্ছনীয় । না থাকলে উম্মতের সমূহ ক্ষতি হয়ে যাবে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “আল্লাহ তা'আলা ইলমে একেবারে উঠিয়ে নিবেন না, তিনি আলেমগণকে নিয়ে যাবার মাধ্যমে ইলমকে উঠিয়ে নিবেন । অতঃপর যখন কোনো আলেম থাকবে না তখন লোকেরা তাদের মধ্যকার জাহিল লোকদেরকে তাদের নেতা বানাবে, তখন তাদের প্রশ্ন করা হবে আর তারা ইলম ব্যতীত উত্তর দিবে, এতে করে তারা নিজেরা পথভ্রষ্ট হবে অপরকেও পথভ্রষ্ট করবে।”(বুখারী: ১০০; মুসলিম: ২৬৭৩) বস্তুত: ইলমুল ফিকহ হচ্ছে প্রশ্নোত্তরের সমষ্টি। এজন্যই ইমাম আবু হানীফাকে ফিকহের জনক বলা হয়। কারণ তিনি প্রায় সকল প্রশ্নেরই অবতারণা করেছেন। আর তার অর্ধেক উত্তর তিনি দিয়ে গেছেন। বাকী উত্তরগুলোতে অন্য ফকীহগণ শেয়ার করেছেন। সুতরাং উম্মতের মধ্যে যারাই ফকীহ হবেন তারাই ইমাম আবু হানীফা রাহিমাহুল্লাহ্র পরিবারভুক্ত হবেন এটাই ইমাম শাফে'ঈর বক্তব্য । আর তা-ই যথার্থ।

ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর ছিলেন তেমনি এক ক্ষণজন্মা মানুষ। যাকে আমরা সত্যিকারের একজন ভাষাবিদ, দা'ঈ ইলাল্লাহ মুহাদ্দিস, মুফাসসির ও ফকীহ বলে বিশ্বাস করি। তিনি ইসলামিক টিভিতে নিয়মিত প্রশ্নোত্তর দিতেন। বিভিন্ন সভা-মাহফিলে জীবন জিজ্ঞাসার জবাব দিতেন। তাঁর উত্তরের বৈশিষ্ট্য ছিল এই যে, তিনি সর্বদা কুরআনে কারীমের আয়াত ও রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাদীস দিয়ে তার উত্তরকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করতেন। তিনি কাউকে আক্রমন করতেন না। ইমামগণকে সম্মানের সাথে উল্লেখ করতেন। কোনো বিষয়ে কেউ তার বিরোধী মত পোষণ করলে সেটাকে দলীলের মাধ্যমে খণ্ডনের চেষ্টা করতেন। প্রচলিত দাওয়ার কাজে কর্মরত মানুষদের ভুল ধরার চেয়ে তাদের সংশোধনের চেষ্টা বেশি করতেন।

জিজ্ঞাসা ও জবাব ১ম খণ্ড pdf



2: জিজ্ঞাসা ও জবাব ২য় খণ্ড pdf



যারা জানে তাদের কাছে জিজ্ঞাসা করে জেনে নাও”। নবীজি (স) বলেন, “তোমরা সেভাবে সালাত আদায় করো যেভাবে আমাকে সালাত আদায় করতে দেখ”। অতএব পড়া, শোনা ও দেখা- যে কোনো প ও পদ্ধতিতে আমাদেরকে জ্ঞানার্জন করতে আদেশ কর জ্ঞানার্জন তাই মুসলিম উম্মাহর কাছে এক মহান ইবাদত। 

এই উম্মা মনীষী পুরুষগণ জ্ঞানের সন্ধানে ছুটে বেড়িয়েছেন জনপদের পর জনপদ । জ্ঞান তাদের কাছে হারানো ধন, জ্ঞানের অন্বেষায় কদম উঠানো 'আল্লাহর রাস্তা', জান্নাতের সহজতম পথ। যেখানে অন্যান্য উম্মাত তাদের নবীদের তিরোধানের সাথে সাথেই বড় অবহেলায় নিজেদের কিতাব হারিয়ে ফেলেছে, বিস্মৃত হয়েছে, অপসারণ ও বিকৃত করেছে, সেখানে মুসলিম উম্মাহ আল্লাহর কিতাব ও নবী () এর হাদীস অবিকল সংরক্ষণের জন্য সাধ্যের সবটুকু করেছে। চৌদ্দশত বছর পরে এই পতনুম্মুখ কালেও উম্মাতের অসংখ্য সদস্য কুরআন-সুন্নাহর বিধান জেনে জীবনে তা প্রতিপালনের জন্য পাগলপারা। যারা নানান কারণে ইসলামকে অ্যাকাডেমিকভাবে জানার সুযোগ পান নি তারা বিভিন্নভাবে আলিমদের কাছ থেকে জেনে নিয়ে শরীআত পালনের চেষ্টা করেন। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহিমাহুল্লাহ ছিলেন এমন অসংখ্য মানুষের জিজ্ঞাসাস্থল ।

দিনদুপুরে মেঘমুক্ত আকাশের নিচে দাঁড়িয়ে সূর্যের পরিচয় দানের জন্য একটি শব্দও উচ্চারণ করা যেমন বাহুল্য ও বোকামি, ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহিমাহুল্লাহ কে পাঠক মহলের কাছে পরিচিত করবার জন্য বাক্য ব্যয় করাও তেমনই। আমরা শুধু মহান আল্লাহর দরবারে সকৃতজ্ঞ শুকরিয়া আদায় করছি যে, তিনি আমাদেরকে এই সূর্যসম মহান মনীষীর ইলমি খেদমতের সাথে কোনোভাবে শরীক হওয়ার সুযোগ দান করেছেন। আর তাঁর নিকট সকাতর প্রার্থনা, তিনি যেন আমাদেরকে এই কল্যাণকর্মটি সমাপ্তিতে নিয়ে যাওয়ার তাও দান করেন । আমীন।

সূরা নাহল, আয়াত: ৪৩; সূরা আম্বিয়া, আয়াত: ৭ সহীহ বুখারি, হাদীস-৬৩১; সহীহ ইবন হিব্বান, হাদীস-১৬৫৮

জিজ্ঞাসা ও জবাব ২য় খণ্ড pdf



৩: জিজ্ঞাসা ও জবাব ৩য় খণ্ড pdf




জ্ঞানার্জন তাই মুসলিম উম্মাহর কাছে এক মহান ইবাদত। এই উম্মাহর মনীষী পুরুষগণ জ্ঞানের সন্ধানে ছুটে বেড়িয়েছেন জনপদের পর জনপদ। জ্ঞান তাদের কাছে হারানো সম্পদ, জ্ঞানের অন্বেষায় কদম উঠানো 'আল্লাহর রাস্তা', জান্নাতের সহজতম পথ। মহান আল্লাহ বলেন, “আমি এ উপদেশগ্রন্থ নাযিল করেছি আর আমিই তার সংরক্ষক"। যেখানে অন্যান্য উম্মাত তাদের নবীদের তিরোধানের সাথেসাথেই বড় অবহেলায় নিজেদের কিতাব হারিয়ে ফেলেছে, বিস্মৃত হয়েছে, অপসারণ ও বিকৃত করেছে, সেখানে মুসলিম উম্মাহ আল্লাহর কিতাব ও নবী এর হাদীস অবিকল সংরক্ষণের জন্য সাধ্যের সবটুকু করেছে। 

এভাবেই মহান আল্লাহ তাঁর কিতাবের শব্দ, অর্থ ও মর্ম সংরক্ষণ করেছেন। আর চৌদ্দশত বছর পরে এই পতনুম্মুখ কালেও উম্মাতের অসংখ্য সদস্য কুরআন-সুন্নাহর বিধান জেনে জীবনে তা প্রতিপালনের জন্য পাগলপারা। যারা নানান কারণে ইসলামকে অ্যাকাডেমিকভাবে জানার সুযোগ পান নি তারা বিভিন্নভাবে আলিমদের কাছ থেকে জেনে নিয়ে শরীআত পালনের চেষ্টা করেন। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহ. ছিলেন এমন অসংখ্য মানুষের জিজ্ঞাসাস্থল।

দিনদুপুরে মেঘমুক্ত আকাশের নিচে দাঁড়িয়ে সূর্যের পরিচয় দানের জন্য একটি শব্দও উচ্চারণ করা যেমন বাহুল্য ও বোকামি, ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহ.কে পাঠক মহলের কাছে পরিচিত করবার জন্য বাক্য ব্যয় করাও তেমনই। আমরা শুধু মহান আল্লাহর দরবারে সকৃতজ্ঞ শুকরিয়া আদায় করছি, তিনি আমাদেরকে এই সূর্যসম মহান মনীষীর ইলমি খেদমতের সাথে কোনোভাবে শরীক হওয়ার সুযোগ দান করেছেন। আর তাঁর নিকট সকাতর প্রার্থনা, তিনি যেন আমাদেরকে এই কল্যাণকর্মটি সমাপ্তিতে নিয়ে যাওয়ার তাওফীক দান করেন। আমীন।

পাঠক, ‘জিজ্ঞাসা ও জবাব' সিরিজের যে বইটিতে আপনি এখন চোখ রেখেছেন তা কোনো লিখিত পুস্তক নয়- এর কিছু প্রশ্ন হয়ত লিখিত, যে প্রশ্ন আপনারা বিভিন্ন সময়ে মিম্বারে, ময়দানে ও টিভিতে করেছিলেন। আর জবাবগুলো সবই মৌখিক । তখন স্যার রাহ. আপনাদের জিজ্ঞাসার জবাব আর মুখভরা হাসি নিয়ে আপনাদের মুখোমুখি হয়েছিলেন । তখন আপনারা ছিলেন শ্রোতা আর এখন পাঠক।

আমাদের ইন্দ্রিয়গুলো তথ্য প্রেরক আর অনুধাবনকারী হচ্ছে মস্তিষ্ক। এক্ষেত্রে চক্ষু ও কর্ণের বিরোধ সুস্পষ্ট। কানের পাঠানো যে তথ্যগুলো মস্তিষ্কের জন্য সুখকর ও সহজবোধ্য, ঠিক সে তথ্যগুলোই যখন চোখ পাঠায় অবিকলভাবে তখন অনেক সময় তা হয়ে পড়ে বিরক্তিকর ও দুর্বোধ্য। উচ্চসাহিত্যমান সম্পন্ন সুলিখিত কোনো প্রবন্ধ, যার পাঠ আপনাকে মুগ্ধ, মোহিত ও আনন্দিত করেছে, সেটি একই গাঁথুনিতে

* সূরা: [১৫] হুজর, আয়াত: ৯।

জিজ্ঞাসা ও জবাব ৩য় খণ্ড pdf


৪: জিজ্ঞাসা ও জবাব ৪র্থ খণ্ড pdf



এগুলো কখনোই দেবদেবীদের নাম নয়। দেবদেবীদের নিজস্ব নাম ছিল, লাত মানাত উজ্জা হাবল। এবং এই দেব-দেবীদেরকে আরবের মুশরিকরা কখনোই রাহীম কারীম হান্নান মান্নান বলত না। তাদেরকে তাদের নামে ডাকত। যেমন আমাদের সমাজের দেব-দেবীদেরকে তাদের নামে ডাকা হয়, কিন্তু বলা হয় না, অমুক দেবী সর্বশক্তিমান, অমুক দেবী সৃষ্টিকর্তা, অমুক দেবী সর্বশ্রোতা। এরকম বলা হয় না। বলা হয় অমুক দেবী অমুক বিষয়ের দেবী। 

কাজেই আল্লাহ তাআলার নামগুলো কোনো দেবদেবীর নামে ব্যবহার হত এটা নরেট মূর্খতা। এটা আরবের ইতিহাস; আরবের ধর্মে এর অস্তিত্ব নেই। কারণ আরবরা নিজেরাই আল্লাহ তাআলার ব্যাপারে বিভিন্ন নাম আরোপ করত, বাকি কিছু নাম নিয়ে তারা বিতর্ক করত। আর কোনো দেবদেবীর নামে তারা এই নামগুলো ব্যবহার করেছে এটার প্রমাণ ঐতিহাসিকভাবেও নেই যৌক্তিকভাবেও নেই। কেউ যদি বলে হিন্দুদের সবচেয়ে বড় মূর্তির নাম ঈশ্বর, তাহলে তাকে কী বলবেন? এটা একটা নিরেট ও অকাট মূর্খতা। আমরা যদি খ্রিস্টানদের সম্পর্কে বলি, যে সবচেয়ে বড় মূর্তিটা আছে ওটার নাম ঈশ্বর গড়। এটা কেউ মানবে না। 

মানুষের মূর্খতা দূষণীয় নয়, মূর্খ নিজেকে জ্ঞানী মনে করলে এটা দূষণীয়। যে মানুষ যে বিষয়ে জানে তার সেই বিষয়ে কথা বলা উচিত। যে বিষয়ে জানে না সে বিষয়ে কথা বলা ডাবল মূর্খতা । আমরা বলি জাহিলে মুরাক্কাব। মূর্খ এবং যিনি জানেন না যে তিনি মূর্খ । ঈশ্বরের কোনো মূর্তি কেউ করে না, গড়ের কোনো মূর্তি কেউ করে না। আরবের কা একেশ্বরবাদী, এক আল্লাহয় বিশ্বাসী, এক আল্লাহর উপাসক ছিল। যেমন ভারতের হিন্দুরা এক সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাসী, তারা যেমন বিভিন্ন দেবদেবীর ইবাদত কর, আরবের কাফিররা আল্লাহর ওলি, নবী বিভিন্ন ব্যক্তিত্বের আল্লাহর মধ্যস্থ হিসাবে ইবাদত করত। কাজেই যিনি বলেছেন, কাবা ঘরে বড় মূর্তি ছিল তার নাম ছিল আল্লাহ, তিনি ইতিহাস সম্পর্কে অজ্ঞ,

জিজ্ঞাসা ও জবাব ৪র্থ খণ্ড pdf



৫: জিজ্ঞাসা ও জবাব ৫ম খণ্ড pdf


যে কুরআন মুখস্থ করল। তার হালালকে হালাল এবং হারামকে হারাম বলে জানল, এর বিনিময়ে আল্লাহ তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন এবং নিজ পরিবারের এমন দশজনের বিষয়ে তার সুপারিশ কবুল করবেন, যাদের উপর জাহান্নাম অবধারিত হয়ে গেছে। এই হাদীসটা সনদগতভাবে অত্যন্ত দুর্বল।৪

জিজ্ঞাসা: ০২
ধর্মনিরপেক্ষতার মাধ্যমে দেশের খুব খারাপ অবস্থা। আমার কাছে এটাকে রং-তামাশা মনে হয়। আসলে ধর্মকে বাদ দিয়ে আমি টুপি মাথায় পরব না, দাঁড়িও রাখব না, ইসলামি পোশাক পরব না, নামায পড়ব না, আবার *কীভাবে আমি ধর্মে যাব? এইগুলো মিডিয়ায় প্রচার করে কীভাবে? আমার মাথায় ঢোকে না!

জবাব:
যাদের মিডিয়া তারা বললে তুমি ঠেকাবে কীভাবে? আসলে ধর্ম নিরপেক্ষতা বলে দুনিয়ায় কিছু নেই। সেক্যুলারিজম মানে ধর্মমুক্ততা, ধর্মহীনতা, ধর্ম বিচ্ছিন্নতা। এটাকে আমরা ধর্মনিরপেক্ষতা অনুবাদ করি। অনুবাদটা ভুল । যারা অভিজ্ঞ তারা জানেন। ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ ধর্মহীনতা। এটা ইসলামি বিশ্বাসের সাথে কন্ট্রাডিকটরি (অসঙ্গত)। এটা একটা কুফরি মতবাদ। কেউ যদি মনে করে, আমার জীবনে এই জায়গায় ধর্ম মানব আর এই জায়গায় মানব না। অথবা আমার বিশ্বাসে ধর্ম থাকবে, কর্মে থাকবে না এটা প্রয়োজন। এর মাধ্যমে কেউ আর মুসলিম থাকবে না।

জিজ্ঞাসা: ০৩
ইসলামি রাষ্ট্রের রাজা ও প্রজার সম্পর্ক মালিক-ম্যানেজারের। তবে রাষ্ট্রের মালিক রাজা নন, রাষ্ট্রের মালিক জনগণ। বাংলাদেশের সংবিধানের ৭ নং অনুচ্ছেদে এটি বলা আছে। এটা আল্লাহ তাআলার সার্বভৌমত্বের সাথে সাংঘর্ষিক কি না?


জবাব:
সুনান তিরমিযি, হাদীস-২৯০৫; সুনান ইবন মাজাহ, হাদীস-২১৬; আলবানি, যয়ীফুল জামি', হাদীস-৫৭৬১

জিজ্ঞাসা ও জবাব ৫ম খণ্ড pdf

কোন মন্তব্য নেই

luoman থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.