এই ব্লগটি সন্ধান করুন

ড. জাকির নায়েক এর ৫০ এর বেশি pdf বই ডাউনলোড করুন ফ্রিতে

  

কথা কল্পনাও করতে পারেনি, সেই সকল অচিন্ত্যনীয় বিস্ময়কর ঘটনা বা প্রতিভার তথ্য ও তত্ত্ব কুরআন সে সময়েই উল্লেখ করেছে। বহু শতাব্দী পর অসংখ্য আধুনিক যন্ত্রপাতি, অগণিত উপায়, উপকরণ, উপাদান ব্যবহার করে আজ বিজ্ঞান সেগুলাে আবিষ্কার করে চলেছে। ডা. জাকির নায়েক উল্লেখিত পুস্তিকায় প্রমাণ করেছেন যে, বিজ্ঞানের এই সকল বিষয়ে আল কুরআন ১৪০০ বছর পূর্বে যে সকল তথ্য ও ঘটনার উল্লেখ করেছে, অদ্যাবধি আধুনিক বিজ্ঞানের আবিষ্কৃত তথ্যের সাথে তা পুরাপুরি সামঞ্জস্যপূর্ণ।

কুরআনের এই নির্ভুলতা ও ত্রুটিপূর্ণতা হতে সহজেই প্রমাণিত হয় যে 

১. আল কুরআন বিজ্ঞানের চেয়ে চির অগ্রসরমান ও প্রগতিশীল। 

২. আল কুরআনই সত্য-মিথ্যা, ভুল-নির্ভুল নির্ণয়ের চূড়ান্ত মানদণ্ড। আল কুরআনের মানদণ্ডে যেটি ভুল ও মিথ্যা, সেটি অবশ্যই ভুল ও মিথ্যা। আর আল কুরআনের মানদণ্ডে যেটি সঠিক ও সত্য, সেটি অবশ্যই সঠিক ও সত্য। 

৩. আল কুরআন সকল মানুষের জন্য হেদায়াত ও কল্যাণকর। 
৪. আল্লাহ শুধু আল কুরআনেরই স্রষ্টা নন তিনি বিশ্বজগতের সকল কিছুরই স্রষ্টা। আল্লাহ আল কুরআনের প্রতিটি বাক্যকে যেমন আয়াত বলেছেন তেমনি তিনি বিশ্বজগতের দৃশ্য অদৃশ্য প্রতিটি বস্তু ও প্রাকৃতিক নিদর্শনাদিকেও তার আয়াত বলে আখ্যায়িত করেছেন। তিনি চান কুরআনের আয়াতের আলােকে তার সৃষ্টি বস্তু ও নিদর্শনাদিরূপ আয়াত নিয়ে মানুষ চিন্তাভাবনা ও গবেষণা করুক। 

তাই তিনি কুরআনের আয়াত নিয়ে চিন্তাভাবনা ও গবেষণার যেমন তাগিদ দিয়েছেন তেমনি তিনি বারবার বস্তুকে নিয়ে চিন্তাভাবনা ও গবেষণা করার জন্য উদ্বুদ্ধ করেছেন। সৃষ্ট বস্তু নিয়ে গবেষণা করলে এ সত্যনিষ্ঠ ও সত্য উদঘাটনে প্রয়াসী ব্যক্তিগণ সহজেই উপলব্ধি করতে পারবেন- এই সৃষ্টি জগত খােদাহীন নয় বা বহু খােদার আস্তানাও নয়, বরং সকল সৃষ্টির পেছনে রয়েছে একজন মাত্র স্রষ্টা। তাই একজন সত্যপ্রিয় বিজ্ঞানী কখনও নাস্তিক হতে পারেন না, পারেন না বহু ঈশ্বরবাদী হতেও। 

স্যামুয়েল ভিসকাউন্টের ভাষায়- “Science has made atheism umpossible” -forecta aifeadinca optera করে তুলেছে। সেজন্য সত্যনিষ্ঠ একজন বিজ্ঞানী শিরকের তামাম কালিমা ও কুসংস্কারের সমুদয় পংকিলতা হতে মুক্ত হয়ে তাওহীদের সুবিমল জ্যোতিতে হবেন উদ্ভাসিত, তখন তিনি উপলব্ধি করতে পারবেন হযরত মুহাম্মদ (আল্লাহর শান্তি ও করুণা তার উপর বর্ষিত হােক) যা কিছু বলেছেন তা সত্য ও সঠিক...


বই নাম: আল কুরআন ও আধুনিক বিজ্ঞান pdf বুক 
লেখক: ড. জাকির নায়েক  
পৃষ্ঠা : ৬৫
সাইজ : ১.৭ মেগাবাইট



বই নাম: মণি মুক্তা ০২ - ড. জাকির নায়েক লেকচার সমগ্র pdf - একটু পড়ুন: ডাউনলোড লিংক নিছে দেওয়া আছে


ভূমিকা সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর। দরূদ ও সালাম মহানবী সাহাবী (রা)-এর প্রতি। র প্রতি তাঁর পরিবারবর্গ ও

قال رب اشرح لي صدري - و لي أمري واحلل عقدة من ساني . يثقهوا قولي.

অর্থ : হে আমার প্রতিপালক! আমার বক্ষ প্রশস্ত করে দাও এবং আমার কর্ম সহজ করে দাও। আমার জিহ্বার জড়তা দূর করে দাও, যাতে তারা আমার কথা বুঝতে পারে। (সূরা ত্বাহা : ২৫-২৮)

اثل ما أوحى إليك من الكتب وأقم الصلوة إن الصلوة تنهى عن

| অর্থ : তিলাওয়াত করাে আমি যা অবতীর্ণ করেছি তা থেকে আর সালাত প্রতিষ্ঠা করাে। নিশ্চয় সালাত বিরত রাখে অন্যায় ও লজ্জাজনক কাজ থেকে। সম্মানিত ভাই ও বােনেরা, সকলকে ইসলামী রীতি অনুসারে অভিবাদন করছি আস্সালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ্। অর্থাৎ আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তাআলা আপনাদের সকলের ওপর শান্তি বর্ষণ করুন।

আজকের এই সকালের অধিবেশনে আমাদের আলােচনার বিষয়বস্তু সালাত’ যাকে আমি বর্ণনা করি ‘প্রােগ্রামিং টুওয়ার্ডস ব্রাইটনেস’ বা ‘আলাের দিকে অগ্রযাত্রা। সালাত-এর শাব্দিক বিশ্লেষণ অধিকাংশ মানুষ সালাতের অনুবাদ করে থাকে “Prayer” (প্রার্থনা) হিসেবে। বস্তৃত “Prayer” সালাতের যথাযথ অনুবাদ নয়। “Prayer” অর্থ নিবেদন করা, অনুনয় করা বা যথার্থভাবে আবেদন করা। 

যেমন বলা হয় তুমি কিভাবে আদালতের কাছে প্রার্থনা করেছাে? তাই বলা যায় Pray শব্দটি “সাহায্য চাওয়া” অর্থ হিসেবে অধিকতর গ্রহণযােগ্য যা আরবি প্রতিশব্দ দোআ-এর প্রতিরূপ। অতএব Pray সালাত এর ধারে কাছেও যায় না; বরং বলা যায় সালাত আরাে ব্যাপক অর্থযুক্ত একটি বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত শব্দ। সালাতের মাধ্যমে একজন মুসলিম আল্লাহর দরবারে শুধু সাহায্যের আর্জিই পেশ করে না। সালাত আমাদেরকে সঠিক দিক নির্দেশনাও দিয়ে থাকে। সাথে সাথে


বই নাম: মণি মুক্তা ০২ - ড. জাকির নায়েক লেকচার সমগ্র লেখক: ড. জাকির নায়েক
পৃষ্ঠা : ৬৮২
সাইজ : ২০.০ মেগাবাইট


বই নাম: আজকের নেতা সফল নেতৃত্বের শত কৌশল pdf

একটু পড়ুন: ডাউনলোড লিংক নিছে দেওয়া আছে

সবাই নেতা নয়, কেউ কেউ নেতা

তবে তার মানে এই নয় যে কেবল জন্মসূত্রেই কেউ নেতৃত্বগুণ লাভ করতে পারেন। নেতা তিলে তিলে তৈরিও হয়। অর্জিত দক্ষতা কাউকে নেতা করে। কাউকে নেতা করে পরিস্থিতি। কিন্তু নেতৃত্ব ধরে রাখার যােগ্যতা কেবল তারই আছে যিনি জানেন যে তিনি নেতা। 


এবং কেবল তিনিই নিজেকে নেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হন। যিনি জনগণের মনস্তত্ত্ব সম্বন্ধে বিচক্ষণ জ্ঞানের অধিকারী। নেতাকে বুদ্ধিজীবি হতে হবে প্রায় আড়াই হাজার বছরের পুরনাে সেই কথাটি আজও সত্য। তবে, নেতৃত্বের দৃষ্টিকোণ থেকে, বুদ্ধিজীবী হলেন তিনি, যিনি সাধারণ জনগণের বুদ্ধিহীনতা, আবেগপ্রবণতা, এবং গতানুগতিক আচরণ সম্পর্কে বিজ্ঞানসম্মত ধারণার অধিকারী। অর্থাৎ, কঠোর এবং অশিষ্ট মনে হলেও একথা সত্য যে, বুদ্ধিজীবী তিনি, যিনি জানেন জনগণ কত বুদ্ধিহীন!


নেতার কৌশলই তার সকল ক্ষমতার উৎস। এবং তার সকল কৌশলের উৎস হল তার জ্ঞান। কিন্তু এই জ্ঞান মানে তথাকথিত মাথা-পাকানাে একাডেমিক জ্ঞান বা বিদগ্ধ তত্ত্বপ্রীতি নয়। এই জ্ঞানের প্রধান উৎস হল পাবলিকের অজ্ঞানতা সম্বন্ধে সম্যক ধারণা। আমরা কী কী জানি না, তা আবিষ্কার করতে পারার ইতিবাচক নামই হল জ্ঞান।

জনগণ সম্বন্ধে জ্ঞান মানে হল তাদের অজ্ঞতা সম্বন্ধে জ্ঞান। আর, বিপরীতক্রমে, নেতৃত্বের সবচেয়ে বড় অজ্ঞতা হল জনগণের জ্ঞান সম্পর্কে আগা-গােড়া অবহিত না।

থাকা।

সফল নেতা তিনিই হতে পারেন, যিনি জনগণ কতটা অজ্ঞ, তা বিজ্ঞের মত বুঝতে পারেন, এবং জনগণ যা বােঝে, সে সম্বন্ধে নিজের অজ্ঞতাকে নিজেই ভয় করে চলেন।


নেতার এই “জ্ঞানই” তার সকল কৌশলের উৎস; তার এই কৌশল তার সকল ক্ষমতার চাবিকাঠি; এবং তার সকল ক্ষমতার উৎস হল জনগণ।


ধাধার মত শােনালেও দুঃখজনকভাবে সত্য যে, নেতৃত্বের বিফলতার প্রধান কারণ। নেতার অজ্ঞতা নয়; বরং যা তার বিফলতার প্রধান কারণ তা হল তার “বিজ্ঞতা”। নেতৃত্বের ইমারত তখনই ধ্বসে পড়তে শুরু করে, যখন নেতা কেবল গ্রন্থাবলী থেকে আহরণ করা জ্ঞান নিয়েই এবং ইতিহাসের কিছু তথ্য মুখস্থ ক'রেই ভেবে বসেন যে তিনি নেতৃত্বের গূঢ়তত্ত্ব জেনে ফেলেছেন। ইতিহাস কেবল নেতৃত্বের সফলতার এবং লিতার উদাহরণ এবং বাস্তব ব্যাখ্যা সরবরাহ করে মাত্র; তা কখনােই নেতৃত্বের কৌশলের প্রধান উৎস সরবরাহ করার যােগ্যতা রাখে না।


বই নাম: আজকের নেতা সফল নেতৃত্বের শত কৌশল লেখক: এস এম জাকির হুসাইন - 
পৃষ্ঠা : ২২৬
সাইজ : ৬.৩ মেগাবাইট

বই নাম: মানুষের জন্য আমিষ খাবার কি নিষিদ্ধ

একটু পড়ুন: ডাউনলোড লিংক নিছে দেওয়া আছে...

মানুষের জন্য আমিষ খাদ্য কি অনুমােদিত বা নিষিদ্ধ

আলােচনায় ডাঃ জাকির নায়েক মানুষের জন্য স্বাস্থ্যসম্মত বা অধিক উৎকৃষ্ট, খাদ্য আমিষ না নিরামিষ- এ বিষয়টি নিয়ে আজ ভাবার হবে। যদি আমি প্রমাণ করতে পারি যে, একটি আপেল একটি আমের থেকে ভারী, তার মানে এই নয় যে, আম নিষিদ্ধ। যাই হােক, আমি বলব যে, সংজ্ঞানুযায়ী অনিরামিষাশি মানে একজন ব্যক্তি, যার খাদ্য প্রাণী-উৎস থেকে তৈরি হয়। এটির এই মানে হয় না যে একজন ব্যক্তি যার উদ্ভিজ্জ খাদ্য নেই বা একজন ব্যক্তি যার শাকসবজি ও ফল নেই।

একটি প্রযুক্তিগত ও বৈজ্ঞানিক কথা- ‘একটি সর্বভুক প্রাণীর খাদ্যসামগ্রীর দ্বারা বিষয়টি খুব পরিষ্কার হয়ে যায়। অর্থাৎ একটি খাদ্যসামগ্রী যার বহু ধরনের খাদ্য আছে, বিশেষ করে গাছপালা ও প্রাণীদের কাছ থেকে যে খাদ্যগুলাে পাওয়া যায়, এমন একজন ব্যক্তির দ্বারা গৃহীত খাদ্যসামগ্রী যাকে সর্বভুক প্রাণীর খাদ্যসামগ্রী বলে। এখানে ভেজিটেরিয়ান (শাকাশি) শব্দটিকে ব্যাখ্যা করা ভালাে হবে, যে শব্দটি এসেছে ‘ভেজিটাস' শব্দ থেকে, যার অর্থ খাসপ্রশ্বাস ও জীবনে পরিপূর্ণ।

শাকাশিদের প্রকারভেদ বিভিন্ন ধরনের শাকাশি আছে। কিন্তু ফলাহারী আছে, যারা ফলমূল, বাদাম, নারকেল ইত্যাদি খেয়ে থাকে। বেদারা প্রাণী থেকে উৎপাদিত কোনও খাদ্য গ্রহণ করে না। ল্যাক্টো ভেজিটেরিয়ানরা (দুধ ও দুগ্ধজাত দ্রব্য-সহ শাকসবজি গ্রহণকারী) দুধ খায়। ওভাে ভেজিটেরিয়ানরা (ডিম ও শাকসবিজি গ্রহণকারী) ডিম খায়। ল্যাক্টো ও-ওভাে ভেজিটেরিয়ানরা দুধ ও ডিম উভয়ই গ্রহণ করে। পেসকো ভেজিটেরিয়ানরা মাছ খায় এবং সেমি-ভেজিটেরিয়ানরা মুরগিও খায়। এই শ্রেণীবিভাগটি করেছে ভেজিটেরিয়ান সােসাইটি, আমি নই।

আমি আমেরিকান কাউন্সিল অফ সায়েন্স অ্যান্ড হেথ’-এর পরামর্শদাতা ডাঃ উইলিয়াম টি. জারভেস, যিনি লােমালিক বিশ্ববিদ্যালয়ের পাবরিক হেলথ অ্যান্ড প্রিভেনটিভ মেডিসিন'-এর অধ্যাপকও, তাঁর বিবৃতি থেকে একটি উদ্ধৃতি দিতে চাই। তিনি ন্যাশনাল কাউন্সিল এগেনেই হেলথ ফ্রডস',-এর প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি এবং 'দ্য হেলথ বার্স'-এর ক্লোজার লুক অ্যাট ওউয়াকারি ইন আমেরিকা' নামের বইটির সহ-সম্পাদক। তিনি যে উদ্ধৃতিগুলাে দিয়েছেন তার অধিকাংশই আমেরিকা থেকে।

আদি বস্তুবাদী শাকাশি ও মনস্তাত্ত্বিক শকাশি ডাঃ উইলিয়াম টি. জারসে শাকাশিদের আচরণের ভিত্তিতে শ্রেণীবিভাজন করেছেন। তার মতে, শাকাশিরা দু'প্রকারের। যথা- প্র্যাগমেটিক ভেজিটেরিয়ান বা আদি বস্তুবাদী শাকাশি এবং ইডিওলজিক্যাল ভেজিটেরিয়ান বা মনস্তাত্ত্বিক শাকাশি। একজন আদি বস্তুবাদী শাকাশি তার খাদ্যসামগ্রী বাছাই করে বক্তৃতান্ত্রিক স্বাস্থ্যগত কারণের ওপর নির্ভর করে। সে তার প্রস্তাবে আবেগের চেয়ে বেশি যুক্তিবাদী। অপরপক্ষে মনস্তাত্ত্বিক শাকাশি নীতির ওপর ভিত্তি করে তার খাদ্যসামগ্রী বেছে নেয়, যা মনস্তত্ত্বের বা মনােবীজ্ঞানের ওপর ভিত্তি করে দাঁড়িয়ে থাকে।

বই নাম: মানুষের জন্য আমিষ খাবার কি নিষিদ্ধ _ 
লেখা: ড. জাকির নায়েক
পৃষ্ঠা : ৩০
সাইজ : ১.৫ মেগাবাইট
পিডিএফ - ড. জাকির নায়েক - ডাইরেক্ট ডাউনলোড করতে নামের উপর ক্লিক করুন - গুগল ড্রাইভ থেকে ডাউনলোড করতে Drive মধ্যে ক্লিক করুন 

কোন মন্তব্য নেই

luoman থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.